“বিটরুট জুস পাউডার যেহেতু কোন মেডিসিন না তাই এটা যে কোন ভাবে খাওয়া যায়। যেমন-” সকালে খালি পেটে ১ গ্লাস পানির সাথে ১ চামচ বা ৪ গ্রাম বিটরুট পাউডার মিশিয়ে খেলে সব থেকে ভাল উপকার পাওয়া যায়। স্যুপের সাথে খাওয়া যায়।
ডায়বেটিস,লিভারের সমস্যা,হাই ব্লাড প্রেসার সমস্যা সমাধানে বিটরুটকে গবেষকরা মিরাকল ফুড বলে থাকেন। বহির্বিশ্বে এটার তুমুল জনপ্রিয়তা রয়েছে। – এটা শীতকালীন গাড়ো লাল রং এর একটি সবজি বা ফল। – বিটে রয়েছে নাইট্রেটস।যা রক্তের নালি প্রসারিত করে রক্ত চাপ কমিয়ে দেয়। বিটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ আশঁ।যা হজমে সহায়তা করে,কোষ্ঠকাঠিন্য দুর করে,কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। – বিট মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ায়।বয়সের ছাপ কমায়। সচেতন মানুষ হিসেবে তাই বিট আপনার খাদ্য তালিকায় রাখা অতন্ত্য জরুরি।